আমরা কি নিয়ে আলোচনা করব আজকের বর্তমান অবস্থা স্বর্ণের পাহাড় প্রকাশ পাবে. পশ্চিম এশিয়ার দীর্ঘতম এবং ঐতিহাসিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ নদী গুলির মধ্যে 1 টি সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বহন করে সর্বশক্তিমান
ফুরাত নদীতে কখন স্বর্ণের পাহাড় ভেসে উঠবে
ফুরাত নদী সোনার পাহাড়
এবং পুরুষ এবং 23 টি দেশের মধ্যে বিতরণ করা হয়েছে নদীর তীরবর্তী প্রধান শহরগুলোর এবং ইরাকের অববাহিকার মাত্র 30 শতাংশ অবস্থিত 90 শতাংশ অঞ্চল এর মধ্য দিয়ে যেতে পারে না এর জন্য গুরুত্বপূর্ণ ব্যবহার করে
কুর্তি ও আরবদের মধ্যবর্তী এবং নিম্ন স্তরের অঞ্চলে ব্যাপকভাবে জনবহুল ইহুদী এবং খ্রিষ্টানদের একটি ছোট জনসংখ্যা ও এই অঞ্চলে বাস করে ইউফ্রেটিস নদীর তীরবর্তী সব মানুষের জীবনের হিসেবে কাজ করে সিরিয়ায় নদীর তীরে জলপাই ফল এবং শস্যদানা জন্মে ইরাকে চাষাবাদের উপর নির্ভরশীল এবং
এই অঞ্চলের ধান গম এবং খেজুর চাষ করা হয় কিছু ঐতিহাসিক গুরুত্বপূর্ণ এবং তার পরিবারের সদস্য এবং গত তিন দিনের সাক্ষী ছিলেন হযরত ইমাম হুসাইন এর কারবালার করার আদেশ দেন ইমাম হোসাইন
কিন্তু তৃতীয় মহররম এদিকে শত্রুবাহিনী হযরত ইমাম হুসাইন কে সেখান থেকে সরিয়ে নিতে বাধ্য করেন এই সময় ছিল যখন হযরত ইমাম হুসাইন এর পরিবার ও বন্ধুদের জন্য ফুরাতের পানি জোর করে বন্ধ করা হয়েছিল হযরত ইমাম হোসেন এর লোকদের জন্য পানি সরবরাহ বন্ধ করে দেয়া হয়েছিল
এদিকে যদিও একদিকে শান্তির করছে অন্যদিকে তীব্র হবে যদি কেউ সকালে মুসলমান হয়
এক ফোটা জল মন্দিরে শত্রুদের কাছে পৌঁছে দেয়া হয়নি তারিখে জল শেষ হয়েছিল পানির উপস্থিতি মরুভূমির প্রচণ্ড গরমে এমনকি ছোট বাচ্চাদের খাওয়ানোর কিছুই নেই শিবিরে দুর্ভোগ নিয়ে আসে সবাই ভালো কিন্তু কেউ কেউ এটাও বলেছিলেন যে ফোরাত নদীর সঙ্গে কারবালার ঘটনার কোনো সম্পর্ক নেই
কেয়ামতের লক্ষণ গুলি
কেয়ামতের লক্ষণ গুলির মধ্য একটি হলো যে ফোরাত নদী শুকিয়ে যাবে এবং একটি সোনার পাহাড় বাঘনি বের হবে তখন করার জন্য একটি ভয়ঙ্কর যুদ্ধ কবে এবং কাদের মধ্যে 9 জনের মৃত্যু হবে কিন্তু মূল ঘটনা হচ্ছে নদী শুকিয়ে যাওয়ার পথে তুরস্ক সিরিয়া ও ইরাক সরকার বিভিন্ন সময়ে বারোটি ব্যারেজ তৈরি করায় 1999 সাল থেকে পানির স্তর আশঙ্কাজনকভাবে কমতে শুরু করেছে হাদীসে বলা হয়েছে ইউফ্রেটিস নদীর পানি শুকিয়ে সোনার পাহাড় আবিষ্কার করা হবেবর্তমান পরিস্থিতি বিবেচনা করলেই খুব বেশি দূরে নয় কারণ গবেষণায় দেখা গেছে ইউফ্রেটিস নদীর পানি ঢুকাচ্ছে বিশিষ্ট সাহাবী আবু হুরায়রা রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত তিনি বলেন চতুর্থ তাদের অন্ধকার সমুদ্রের ঢেউয়ের মতো উঠবে এমন কোন ঘর থাকবে না সেখানে প্রবেশ করবে না দিয়ে মুসলমানরা অপমানিত হতে হবে কিন্তু ইরাকে রাত কাটাবে আরব ভূখন্ডের ভিতরে হাত পা দিয়ে জড়িয়ে পড়তে থাকবে এর সাথে মিশে যায় তাহলে সমস্যা কি এমন ব্যাপক এবং মানুষ ভালো-মন্দ নির্ণয় করতে পারবে না সেই মুহূর্তে কেউ তা বন্ধ করার সাহস পাবে না
সেই যুদ্ধে কতজন লোক মারা যাবে
এদিকে যদিও একদিকে শান্তির করছে অন্যদিকে তীব্র হবে যদি কেউ সকালে মুসলমান হয় সে সন্ধ্যায় কাফের কথা অবিশ্বাসী হবে সেই প্রবণতার ব্যাধি থেকে কেউ হারাতে পারবে না কিন্তু কেবলমাত্র সেই মানুষগুলোই বাঁচতে পারে সমুদ্রে ডুবে যাওয়া ব্যক্তির মত সাহায্য জন্য কাঁদছে এটি প্রায় 12 বছর স্থায়ী হবে এবং এক পর্যায়ে সবকিছু সবার কাছে পরিষ্কার হয়ে যাবে এরইমধ্যে ফোরাত নদীতে স্বর্ণের একটি সেতু প্রকাশ পাবে তাদের জন্য সবাই যুদ্ধে যাবে এবং 9 জনের মধ্যে 7 মারা যাবে
4 Comments
Thanks
ReplyDeleteNice work
ReplyDeleteonek soundor akta post. nice information 💗
ReplyDeleteWonderful post so amazing i like it,Well done
ReplyDelete