Advertisement

কিডনিতে পাথর হলে কি করনীয় , কিডনিতে পাথর হলে কি খেতে হবে

 কিডনি আমাদের শরীর থেকে প্রস্রাবের সঙ্গে বর্জ্য নিষ্কাশন করে। কখনও লবনের সঙ্গে বিভিন্ন খনিজ পদার্থ মিশে কিডনিতে একের সৃষ্টি হয়, যাকে আমরা কিডনির বলি বলি। এই চিঠির উত্তরে একটি ছোট ছোট দানা কখনো কখনো পিংপং বল এর মত বড় হতে পারে। আমরা সহজে এই ধারার উপস্থিতি আলোচনা করতে পারি না যতটা সম্ভব এটি আমাদের মূত্রনালির গঠন ধাক্কা দেয় এবং প্ল্যাগ সংস্কার করার ফলে ব্যথার উদ্রেক করে

কিডনির সমস্যা দুর করবো কিভাবে


কিডনিতে পাথর হলে কি ব্যায়াম করতে হবে

কিডনিতে নকশার মিশ্রণ:


1. পিঠে, পেটে কোণ্টেক্টে তীব্র ব্যথা পায় দুই নম্বরে।

2. ঘন প্রস্রাব করা প্রস্রাব করার সময় এবং ব্যথা করা।

৩. প্রস্রাবের সাথে রক্ত ​​আসা।

4. বমি বমি ভাব বমি করা।

আকস্মিকভাবে পেট বা পিঠে ব্যথা করাকে প্রস্রাবের সময় ব্যথা করতে করতে সমস্যায় পড়তে হয়।


কিছু সাধারণ পরামর্শ:


কিডনিতে পাথর হলেই অস্ত্রোপচার করতে হবে এমন ধারণা সঠিক নয়। অল্প অবস্থায় ধরা পড়লে, ব্যথানাশক ওষুধ সেবন এবং ডাক্তারের পরামর্শ মতো পর্যাপ্ত পানি পান করলে এই সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব, কারণ ছোট পাথর সাধারণত প্রস্রাবের সাথে নির্গত হয়।

এটা মনে রাখা গুরুত্বপূর্ণ যে প্রতিদিন 8-10 গ্লাস বিশুদ্ধ জল পান করলে শরীর থেকে পর্যাপ্ত পরিমাণে প্রস্রাবের সাথে বর্জ্য পদার্থ বের হয়ে যায় এবং কিডনিতে পাথর হওয়ার ঝুঁকি ও জটিলতা হ্রাস পায়।


কিডনিতে পাথর কেন হয়?

কিডনি পাথর অপসারণের জন্য 4 পদ্ধতি

প্রস্রাবে পানি, লবণ ও খনিজ পদার্থের সঠিক ভারসাম্য না রাখলে কিডনিতে পাথর হতে পারে। আমাদের মূত্রনালীর এই ভারসাম্য বিভিন্ন কারণে বিঘ্নিত হতে পারে, যেমন-

1. প্রয়োজনের তুলনায় কম জল পান করুন।

2. অতিরিক্ত আমিষ/প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার খাওয়া।

3. অতিরিক্ত লবণ গ্রহণ (সোডিয়াম লবণ / টেবিল লবণ)।

4. অতিরিক্ত অক্সালেট সমৃদ্ধ খাবার যেমন চকোলেট খান

অনিয়ন্ত্রিত উচ্চরক্তচাপ অথবা বাতের ব্যথা কিংবা মূত্রাশয়ে প্রদাহের উপযুক্ত চিকিৎসা না করা।
কিডনির পাথর সম্পর্কে সজাগ থাকুন, আপনার নিয়ন্ত্রিত জীবনযাপন এই অবাঞ্চিত সমস্যার ঝুঁকি অনেকাংশে কমিয়ে আনতে পারে।




কিডনির ক্ষতির ১৫ কারন


সেই শিশুটি তার 20 শতাংশ কাজ সঠিকভাবে করে স্বাভাবিক জীবনযাপন করতে পারে। কিন্তু যদি তা না ঘটে, তবে এটি আরও জড়িত হওয়ার একটি উপায়। শুধু কিডনিই বলে শিক্ষার্থীদের জানাটা অযৌক্তিক। তাই আগে থেকেই রাখা দরকার। কিডনি সাধারণত রক্ত ​​উৎপাদন, হরমোন উৎপাদন, মূত্রত্যাগ, গতি নিঃসরণ, রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ, খনিজ নিয়ন্ত্রণ নিয়ন্ত্রণ করে।

গবেষকদের মতে, অতিরিক্ত সোডা পান করলে কিডনি ধ্বংস হতে পারে। যে ব্যক্তি দুই বা তিন গ্লাস সোডা পান করে তার কিডনি রোগ হওয়ার ঝুঁকি অনেক বেশি। প্রসাবের মাধ্যমে প্রোটিন বেরিয়ে যাওয়াটাই কিডনি ধ্বংসের একটি প্রাথমিক লক্ষণ। প্রাথমিক অবস্থায় এ রোগ নির্ণয় করা গেলে তা প্রতিকার করা সম্ভব।


এটা কিডনি ক্ষতির অন্য একটি কারণ। কিডনিকে ভালো রাখতে স্বাস্থ্যকর খাবার অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। গবেষণায় দেখা গেছে, ভিটামিন বি-৬ এর অভাবে কিডনিতে পাথর হওয়ার ঝুঁকি থাকে। দৈনিক ১.৩ মিলিগ্রাম ভিটামিন বি-৬ গ্রহণ একটি কিডনিকে ভালো রাখতে সহায়তা করে। যেসব খাবারে এই ভিটামিন বেশি থাকে তা হলো- মাছ, মুরগীর বাচ্চা, গরুর কলিজা, আলু, আঁশ যুক্ত খাবার এবং ফর্মালিনমুক্ত ফলমূল।


ম্যাগনেসিয়ামের ঘাটতি

শরীরে ম্যাগনেসিয়ামের ঘাটতির কারণে কিডনি ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে। তাই কিডনিকে সুস্থ রাখতে ম্যাগনেসিয়ামের জুড়ি নেই। একই সঙ্গে খাদ্য তালিকায় সবুজ শাক-সবজি , মটরশুটি, দানাজাতীয় খাবার, বাদাম এবং অ্যাভাকাদো রাখা যেতে পারে।


ঘুম কম হওয়ার কারনেও কিডনির সমস্যা দেখা যেতে পারে


কম ঘুম কিডনি নষ্টের আরেকটি কারণ। রাতের ঘুম আপনার কিডনি ভালো রাখার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। এক গবেষণায় দেখা যায়, দীর্ঘদিন একটু পর পর ঘুম ভাঙ্গার সমস্যাও কিডনি রোগের অন্য একটি কারণ। রাতে কিডনির টিস্যুতৈরি হয় , তাই রাতে ঘুমে বিঘ্ন ঘটলে সরাসরি তা এই ইন্দ্রিয়ের ক্ষতি করে।


পর্যাপ্ত পানি পান না করলেও কিডনির সমস্যা দেখা যেতে পারে


প্রতিদিন যেসব কারণে কিডনির ক্ষতি হয় তার মধ্যে সবচেয়ে সাধারণ কারণ হলো পর্যাপ্ত পানি পান না করা। কিডনির অন্যতম প্রধান কাজ শরীর থেকে পরিপাক প্রক্রিয়ার বর্জ্য অপসারণ করা এবং লোহিত রক্তকণিকার ভারসাম্য রক্ষা করা। কিন্তু পর্যাপ্ত পানি পান না করলে বৃক্বের রক্তপ্রবাহ কমে যায়। এর ফলে রক্তে দূষিত রাসায়নিক জমা হতে থাকে


পস্রাব আটকে রাখলে অনেক ক্ষতি হয়


প্রস্রাব আটকে রাখলেও এটি কিডনিকে নষ্ট করে দেয় খুব দ্রুত। কারণ এতে কিডনির ওপর অনেক বেশি চাপ পরে। ফলে কিডনি তার সাধারণ কর্মক্ষমতা হারিয়ে ফেলে। তাই এই কাজটি করা উচিত নয়।


বেশি লবন খেলে কিডনির সমস্যা হয়


বিভিন্ন খাবার-দাবারে মিশে থাকা লবণকে পরিপাক করা কিডনির আরেকটা গুরুত্বপূর্ণ কাজ। রান্না করা বা প্যাকেটজাত খাবারে ব্যবহার করা লবণ আমাদের শরীরে সোডিয়ামের বড় উৎস। কিন্তু পরিপাকের মধ্য দিয়ে এই সোডিয়ামের বেশির ভাগটাই বর্জ্য হিসেবে শরীর থেকে বের করে দিতে হয়। আমরা যখন বেশি বেশি লবণ খাই, তখন এই সোডিয়াম প্রক্রিয়াজাত করা নিয়ে কিডনিকে অনেক বেশি ব্যস্ত থাকতে হয়। এতে কিডনির ওপর প্রবল চাপ পড়ে। এক গবেষণায় দেখা যায়, লবণ শরীরের জন্য গুরুত্বপূর্ণ কিন্তু এটা প্রয়োজনের অতিরিক্ত খাওয়া উচিত নয়। অতিরিক্ত খেলে ব্লাড প্রেসার বাড়ে এবং কিডনিতে প্রেসার পড়ে। প্রতিদিন ৫.৮ গ্রামের বেশি লবণ খাওয়া উচিত নয়।

সিগারেট খেলে কিডনির সমস্যা হয়

ধূমপানও কিডনি নষ্টের বড় একটি কারণ। যুক্তরাষ্ট্রের রোগ নিয়ন্ত্রণ ও প্রতিরোধ কেন্দ্রের অভিমত অনুসারে ধূমপান কিডনিসহ শরীরে সব অঙ্গের জন্যই ক্ষতিকর। এ ছাড়া বিভিন্ন গবেষণাতেই ধূমপানের সঙ্গে কিডনি রোগের সম্পর্ক আছে। সুস্থ কিডনি চাইলে ধূমপানের অভ্যাস ত্যাগ করতে হবে।


কিডনিতে পাথর হলে করণীয় কি


কিডনিতে পাথর একটি পরিচিত রোগ। শরীরের সবচেয়ে পরিচিত কিন্তু গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ। আর এই অঙ্গের অচলতা মানে অনিবার্য মৃত্যু। একটি ছোট পাথর কোনো লক্ষণ ছাড়াই কিডনিতে পাথর হতে পারে। যদি একটি পাথর 5 মিলিমিটারের চেয়ে বড় হয় তবে এটি জরায়ুতে বাধা সৃষ্টি করতে পারে, যার ফলে তলপেটে বা পেটে তীব্র ব্যথা হতে পারে। আমাদের দেশে কিডনি সমস্যায় আক্রান্তের সংখ্যা খুব একটা কম নয়। দিন দিন সংখ্যা বাড়ছে। কিডনিতে পাথর এখন একটি সাধারণ সমস্যা। কিডনির সবচেয়ে সাধারণ সমস্যাগুলির মধ্যে একটি হল কিডনিতে পাথর। তবে কিছু খাবার কিডনিতে পাথর হওয়ার সম্ভাবনা বাড়িয়ে দেয়। যা আমরা নিজের অজান্তেই সব সময় খেয়ে থাকি। এই খাবারগুলো সহজেই কিডনির সমস্যা বাড়িয়ে দেয়। চলুন জেনে নেওয়া যাক সেই খাবারগুলো সম্পর্কে।

কিডনি আমাদের শরীর থেকে প্রস্রাবের সাথে বর্জ্য পদার্থ বের করে দেয়। অনেক সময় লবণ বিভিন্ন খনিজ পদার্থের সাথে মিশে কিডনিতে কঠিন পদার্থ তৈরি করে, যাকে আমরা কিডনিতে পাথর বলি। এই পাথরগুলি লবণের দানার মতো ছোট বা কখনও কখনও পিং পং বলের মতো বড় হতে পারে। আমরা সহজেই এই পাথরের উপস্থিতি সনাক্ত করতে পারি না যদি না এটি আমাদের মূত্রনালীতে ধাক্কা দেয় এবং এটিকে সংকুচিত করে ব্যথা সৃষ্টি করে।

বাংলাদেশে প্রাণঘাতী রোগের তালিকায় কিডনি রোগের অবস্থান চতুর্থ। একটি পরিসংখ্যান অনুসারে, 40 থেকে 60 মিলিয়ন মানুষ কিডনি রোগে আক্রান্ত এবং প্রতি বছর 30 থেকে 40 হাজার লোক এই রোগে মারা যায়। নতুন করে ৮-১০ লাখ মানুষ এই রোগে আক্রান্ত হচ্ছেন। তাই আমাদের কিডনি রোগ প্রতিরোধ ও চিকিৎসা সম্পর্কে জানতে হবে।

অনেকেই কিডনিতে পাথরের সমস্যায় ভোগেন। অনেক ক্ষেত্রে ওষুধ দিয়ে সেরে যায়, অনেক ক্ষেত্রে পাথর ভাঙতে হয়, আবার বড় পাথর হলে বা অবস্থা গুরুতর হলে অস্ত্রোপচার করতে হয়। কিন্তু কিছু প্রাকৃতিক উপায়ে এটি প্রায়ই সমাধান করা সম্ভব।

কিডনিতে পাথর অপারেশন খরচ




Post a Comment

1 Comments

  1. thank u for giving us such that information

    ReplyDelete