উপাদান : রেনিটিডিন ১৫০ ও ৩০০ মি.গ্রা. ট্যাবলেট, ৫০ মি.গ্রা./২ মি.লি ইঞ্জেকশন এবং ৭৫ মি.গ্রা./৫ মি.লি. সিরাপ।
নির্দেশনা : পেপটিক আলসার (ডিওডেনাল এবং গ্যাস্ট্রিক আলসার), রিফাক্স ইসোফেগাইটিস, জলিঞ্জার-এলিসন সিনড্রোম, অপারেশনের পরবর্তীতে সৃষ্ট আলসার এবং মেন্ডেলসন-এর সিন্ড্রোম এ নির্দেশিত।
মাত্রা ও ব্যবহার বিধি : ট্যাবলেট : ১৫০ মি.গ্রা. হিসেবে সকাল ও সন্ধ্যায় অথবা প্রতি রাতে ৩০০ মি.গ্রা. একক মাত্রা হিসেবে। রক্ষণমাত্রা : ১৫০ মি.গ্রা. রাতে সেবন করতে হবে। ইঞ্জেকশন : ধীর গতিতে ইন্ট্রাভেনাস পথে ৬-৮ ঘণ্টা অন্তর অন্তর দেয়া যেতে পারে। শিশুদের ক্ষেত্রে : ২-৪ মি.গ্রা./কেজি দিনে ২ বার। সর্বাধিক ব্যবহার্য মাত্রা দিনে ৩০০ মি.গ্রা.।
সতর্কতা ও যেসব ক্ষেত্রে ব্যবহার করা যাবে না : রেনিটিডিন বা এর যেকোন উপাদানের প্রতি অতিসংবেদনশীল রোগীদের ক্ষেত্রে ওষুধটি ব্যবহার করা যাবে না।
পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া : খুব কমক্ষেত্রে গায়ে ফুঁসকুড়ি, মতিভ্রম এবং দৃষ্টিভ্রম দেখা যেতে পারে।
গর্ভাবস্থা ও স্তন্যদানকালে ব্যবহার : গর্ভাবস্থায় অতীব প্রয়োজন হলেই প্রয়োগ করা উচিত। স্তন্যদানকারী মায়েদের ওষুধটি ব্যবহার থেকে বিরত থাকা উচিত
সরবরাহ :
নিওট্যাক® ১৫০ ট্যাবলেট : ১৫ x ১০ টি।
নিওট্যাক® ৩০০ ট্যাবলেট : ১০ x ১০ টি।
নিওট্যাক® ইঞ্জেকশন : ২ x ৫ টি। নিওট্যাক® সিরাপ : ১০০ মি.লি.।
0 Comments