Advertisement

হৃদরোগ কি, হৃদরোগের পরীক্ষা, হৃদরোগ থেকে বাঁচার উপায়


হৃদরোগ বলতে সাধারণত হৃদপিন্ড রক্তবাহী ধমনী শিরাকে বুঝায়। হৃদরোগ বিভিন্ন রকম হতে পারে জন্মগত হৃদরোগ করোনারি হৃদরোগ  হাট ফেইল রক্তচাপ জনিত রোগ ইত্যাদি। 

হৃদপিন্ড অকাযকর বা হাট ফেইল জটিল একটি সমস্যা হাট যখন তার কাজ ঠিকইাক মতো করতে পারে না তখন হাট ফেইল হয় হাট ফেইল করলে হদপিন্ড সংকোচন এর মাধ্যমে রক্ত বের করতে পারে না ফলে ফুসফুস পা এবং পেটে পানি জমে যায়  হাট ফেইল হঠাৎ করে হতে পারে এবং ধীরে ধীরে হতে পারে। 

হাডফেইল হৃদপিন্ডের ব্যথতা বা কমহীনতার জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া জরুরি অনেকে ভুল করে হাট অ্যাটাক বা হাটফেইলকে একই রোগ ভেবে থাকেন হাট অ্যাটাক বা হাটফেইল আলাদা সমস্যা একটির কারণে অন্যটি হতে পারে।     

যখন হৃদপিন্ড কোন শিরায় রক্ত জমাট বেঁধে হৃদপিন্ডে রক্ত প্রবাহে বাধার সৃষ্টি করে তখনই হাট অ্যাটাক বা হৃদরোগ হয় বয়স উচ্চ রক্ত চাপের সমস্যা অতিরিক্ত মেদ এগুলো হৃদরোগের কারণ অনেক সময় হৃদরোগ হলেও তা বোঝা যায় না। 

হাট অ্যাটাকের প্রায় এক মাস আগে থেকেই দুবলতা এবং ঘন ঘন শ্বাস প্রশ্বাসাসের সমস্যা শুরু হয়ে যায় কোনো কারণ ছাড়াই শারিরীক দুর্বলতা এবং খুব সহজেই হাপিয়ে উঠে ঘন ঘন শ্বাস নেওয়ার সমস্যা শুরুর বিষয়ে সতক থাকুন এই রকম শারীরিক দুবলতা শ্বাসপ্রশ্বাসের সমস্যা হলে বুঝতে হবে হৃদপিন্ডের বিশ্রামের প্রয়োজন। 

হঠাৎ করে অতিরিক্ত ঘেমে যাওয়ার সমস্যা শুরু হলে তা অবহেলা করবেন না এটি হাট অ্যাটাকের একটি লক্ষণ যখন হাট ব্লক হয় তখন রক্ত সঞ্চালনে হৃদপিন্ডের অনেক বেশি কাজ করতে হয় এই অতিরিক্ত পরিশ্রমের ফলে ঘামের সৃষ্টি হয়। 

অনেক সময় হাট অ্যাটাকের সময় বুকে ব্যাথা অনুভব হয় না এক্ষে বুকে অস্বস্তিকর অনুভূতি এবং বুকে চাপ ধরা ভারি ভাব অনুভব করার বিষয়টিতে নজর দিতে হবে এই সময় শ্বাস নিতেও সমস্যা হতে পারে। শুধু বুকে ব্যাথাই নয় শরীরের অন্যান বিশেষ কিছু অঙ্গে ব্যাথা অনুভব হওয়াও হতে পারে হাট অ্যাটাকের লক্ষণ। 

হাট ফেলের উপসগঃ

১/বুকে ব্যাথা

২/কাশি

৩/শ্বাসকষ্ট

৪/বমি বমি ভাব

৫/দুবল লাগা

৬/অতিরিক্ত প্রস্রাব হওয়া 


হাট ফেলের কারণঃ

১/সংক্রমন

২/হৃদপিন্ডের ছন্দহীনতা

৩/শরীরে অতিরিক্ত পানি প্রয়োগ 

৪/শরীরে পানি ধরে রাখার মতো অষুধ

৫/হাট ফেইল এর অপযাপ্ত চিকিৎসা 

হাটফেইল প্রতিরোধের জন্য কী কী করতে হবেঃ

১/কায়িক শ্রম

২/উওেজন পরিহার

৩/ধুমপান করা যাবেনা 

৪/উচ্চরক্তচাপ 

৫/পরিমিত ঘুম 

৬/বিশ্রাম নিতে হবে 

৭/ওজন আদশ মাএায় রাখতে হবে। 


Post a Comment

1 Comments