রোজা ভঙ্গের কারণ:
প্রথমত, তিনটি কারণে রোজা ভঙ্গ হয়। এগুলি হল: খাওয়া, পান করা একজন মহিলার সম্পর্ক। রোজা পবিত্র রমজান মাসের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ। এ মাসে রোজা ছাড়াও কেউ পূর্ণ ইবাদতে নিয়োজিত থাকলে মহান আল্লাহ তায়ালা তা দুবার ফিরিয়ে দেন। রমজান মাসও গুনাহ মাফের মাস। তাই রমজানে বেশি বেশি ইবাদত করতে হবে।
রোজা ভঙ্গের সাধারণত তিনটি কারণ থাকে: খাওয়া, পান করা এবং সহবাস করা।
তবে এগুলো ছাড়াও রোজা ভঙ্গের আরো কিছু কারণ রয়েছে। প্রত্যেক রোজাদারের জন্য এগুলো জানা জরুরী।
হতাশা সম্পর্কে ইসলামিক উক্তি |: উপর থেকে নিজেকে দেখুন
ইচ্ছাকৃতভাবে খাওয়া বা পান করা ভুলে গিয়ে রোজা ভেঙ্গে গেছে ভেবে আবার খাওয়া।
বিড়ি-সিগারেট বা হুক্কা খাওয়া।
কাঁচা ভাত, ময়দার খামির বা প্রচুর লবণ একসঙ্গে খান।
এমন কিছু খান যা সাধারণত খাওয়া হয় না। যেমন, কাঠ, লোহা, কাগজ, পাথর, মাটি, কয়লা ইত্যাদি
পাথর, কাদামাটি, নুড়ি, তুলার সুতা, আগাছা, খড় এবং কাগজ গিলে ফেলুন।
যদি আপনি নিজের লালা গিলে ফেলেন।
ভুলে যাওয়া মহিলা মনে করে আমল করার পর রোজা ভেঙ্গে যায়, আবার মহিলার সাথে সহবাস করা।
কান বা নাক দিয়ে তরল ওষুধ দিন।
দাঁত দিয়ে রক্ত বের হলে তা লালার চেয়ে বেশি হয়ে গলায় যায়।
মুখে পান নিয়ে ঘুমানো, আর সকালে এ অবস্থায় সাদিক।
আন্দোলন। (ফাতাওয়া দারুল উলূম দেওবন্দ
রোজা স্মরণ করে নাকে বা নাকে পানি দিলে গলায় পানি।
কাউকে জোর করে খাওয়া-দাওয়া করা।
রাতে মনে করেন সকালে সাদিকের পর সাহরি খাবেন।
ইচ্ছাকৃতভাবে বমি করা বা বমির পর গিলে ফেলা।
সূর্যাস্ত মনে হলে রোজা ভাঙার কথা ভুলে যান।
যদি কোন পুরুষ কোন মহিলার সাথে রাতে সহবাস করে, তবে সকালে যখন সে সাদিক সম্পর্কে জানতে পারে, তখন সে সাথে সাথে যৌন সম্পর্ক থেকে বিরত থাকে।
বৃষ্টি বা বরফের টুকরো খাদ্যনালীতে প্রবেশ করলে রোজা ভেঙ্গে যায়।
0 Comments